জীবন মানে সুখ দুঃখের মিলন মেলা
জীবনটা শুধু অভিনয়ের মঞ্ মাএ।জীবন কখনো কোনো কিছুর জন্য থেমে থাকে না।আবার কখনো থেমেও যায়,যদি কারো হবার বড় একান্ত ইচ্ছা না থাকে ও অনুপ্রেরনা দেওয়ার মত মানুষ না থাকে।
আমি আমার নিজস্ব কিছু তথ্য শেয়ার করছি,আপনাদের মাঝে,আপনাদের মতামত চাই জীবনটাকে সুন্দর করতে।আশেপাশের অন্যকে যাতে সাহায্য করতে পারি,নিজেকে সেই ভাবে গড়ে তুলতে চাই।আমি একটা গ্রামের সাধারন একটা ছেলে।আমি তেমন ভাল ছাএ ছিলাম না ,তবে দুজন শিক্ষকের ভালোবাসার দ্বারা আমি নিজেকে গুছাতে শুরু করি।তথা ভালভাবে লেখাপড়া শুরু করি পঞ্চম ওঅষ্টম শ্রেনীতে বৃওি পাই।এলাকার সবাই খুব ভালবাসতে শুরু করে।দশম ও দ্বাদশ শ্রেনীর ফলাফল আশানুরুপ হয় না।তখন নিজেকে খুব নিস্ব মনে হতো।মেডিকেলে ভর্তির জন্য উন্মেষে কোচিং করি,হঠাৎ অসুস্থ হয় যায় যারফলে আর ঢাকায় থাকা হয় না,বাড়িতে চলে যায়।কারন আমি অসুস্থ হলে মায়ের কথা খুব বেশি মনে পড়ে। যেদিন বাড়িতে চলে যায় সেদিন থেকে নিজেকে খুব পরাজিত মনে হত।মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় মোটামুটু একটা মার্ক পাই কিন্তু সরকারি গুলোতে সুযোগ হয় না।সেদিন মনে হয়েছিল জীবনটা হয়তোবা শেষ।কিন্তু সেখান থেকেই জীবনটাকে সামনের দিকে নেওয়া শুরু করতে হয় কারনটা শুধু মা-বাবা।তাঁরা আমায় নিয়ে খুব স্বপ্ন দেখে।আমাকে উচ্চ শিক্ষিত করতে চাই তা যেভাবেই হোক,কারন অর্থাভাবে বড় দুই সন্তানকে পড়াতে পারেনি।
BANGLADESH UNIVERSITY OF BUSINESS AND TECHNOLOGY তে B.sc in Textile Engg এ ভর্তি করে।এখন আমি প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করতে চাই।অনেক কিছু থেকে নিজকে বিরত রাখতে চাই,কখনো হয় কখনো হয় না।বাংলাদেশের জন্য Textile industries খুব গুরুত্বপূর্ণ।রপ্তানির বেশরভাগ অর্থ এই ক্ষেএ থেকেই আশে।আমি টেক্সটাইল এর একজন ছাএ হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি ।
বিশ্বে বাংলাদেশ টেক্সটাইল শিল্পে তৃতীয় স্থান দখল করে আছে।বাংলাদেশে 4800পোশাক শিল্পের কারখানা আছে।আপনারা চাইলে টেক্সটাইল সম্বন্ধে বলতে চাই।আপনাদের মতামত চাই।
নিজেকে কিভাবে এই ক্ষেএ থেকে প্রতিষ্ঠিত করা যায়??
আমি আমার নিজস্ব কিছু তথ্য শেয়ার করছি,আপনাদের মাঝে,আপনাদের মতামত চাই জীবনটাকে সুন্দর করতে।আশেপাশের অন্যকে যাতে সাহায্য করতে পারি,নিজেকে সেই ভাবে গড়ে তুলতে চাই।আমি একটা গ্রামের সাধারন একটা ছেলে।আমি তেমন ভাল ছাএ ছিলাম না ,তবে দুজন শিক্ষকের ভালোবাসার দ্বারা আমি নিজেকে গুছাতে শুরু করি।তথা ভালভাবে লেখাপড়া শুরু করি পঞ্চম ওঅষ্টম শ্রেনীতে বৃওি পাই।এলাকার সবাই খুব ভালবাসতে শুরু করে।দশম ও দ্বাদশ শ্রেনীর ফলাফল আশানুরুপ হয় না।তখন নিজেকে খুব নিস্ব মনে হতো।মেডিকেলে ভর্তির জন্য উন্মেষে কোচিং করি,হঠাৎ অসুস্থ হয় যায় যারফলে আর ঢাকায় থাকা হয় না,বাড়িতে চলে যায়।কারন আমি অসুস্থ হলে মায়ের কথা খুব বেশি মনে পড়ে। যেদিন বাড়িতে চলে যায় সেদিন থেকে নিজেকে খুব পরাজিত মনে হত।মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় মোটামুটু একটা মার্ক পাই কিন্তু সরকারি গুলোতে সুযোগ হয় না।সেদিন মনে হয়েছিল জীবনটা হয়তোবা শেষ।কিন্তু সেখান থেকেই জীবনটাকে সামনের দিকে নেওয়া শুরু করতে হয় কারনটা শুধু মা-বাবা।তাঁরা আমায় নিয়ে খুব স্বপ্ন দেখে।আমাকে উচ্চ শিক্ষিত করতে চাই তা যেভাবেই হোক,কারন অর্থাভাবে বড় দুই সন্তানকে পড়াতে পারেনি।
BANGLADESH UNIVERSITY OF BUSINESS AND TECHNOLOGY তে B.sc in Textile Engg এ ভর্তি করে।এখন আমি প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করতে চাই।অনেক কিছু থেকে নিজকে বিরত রাখতে চাই,কখনো হয় কখনো হয় না।বাংলাদেশের জন্য Textile industries খুব গুরুত্বপূর্ণ।রপ্তানির বেশরভাগ অর্থ এই ক্ষেএ থেকেই আশে।আমি টেক্সটাইল এর একজন ছাএ হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি ।
বিশ্বে বাংলাদেশ টেক্সটাইল শিল্পে তৃতীয় স্থান দখল করে আছে।বাংলাদেশে 4800পোশাক শিল্পের কারখানা আছে।আপনারা চাইলে টেক্সটাইল সম্বন্ধে বলতে চাই।আপনাদের মতামত চাই।
নিজেকে কিভাবে এই ক্ষেএ থেকে প্রতিষ্ঠিত করা যায়??
Comments
Post a Comment